ডিসেম্বরে পে কমিশনের প্রজ্ঞাপন না হলে জানুয়ারি থেকে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাংলা পোস্ট প্রতিবেদক
ঢাকা
প্রকাশিত:০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৫২ পিএম
ছবি: বাংলা পোস্ট
ডিসেম্বরের মধ্যে নবম জাতীয় বেতন কমিশনের প্রজ্ঞাপন জারি না হলে ১০ জানুয়ারি কঠোর কর্মসূচিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) অর্থ উপদেষ্টা বরাবর সংগঠনের মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদের পাঠানো এক স্মারকলিপিতে এ কথা জানানো হয়।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গঠিত জাতীয় বেতন কমিশন-২০২৫ নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের দীর্ঘ প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু সুপারিশ চূড়ান্তকরণ পর্যায়ে গিয়ে এক ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে, যা ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নের পক্ষে অনুকূল নয়।
সংগঠনটি দাবি করে, বিদ্যমান ২০টি গ্রেড ভেঙে ১০টি ধাপে পুনর্গঠন করে ১:৪ অনুপাতে বেতন কাঠামো নির্ধারণ করতে হবে। এতে দীর্ঘদিনের বেতন বৈষম্য দূর হবে।
স্মারকলিপিতে আরও বলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও জীবনযাত্রার ব্যয় লাগামহীনভাবে বাড়ায় নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীরা মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। বেতন কমিশনের রিপোর্ট বাস্তবায়নে দেরি হওয়ায় কর্মচারীদের মধ্যে তীব্র হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে।
স্মারকলিপিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করে বলা হয়, ক্ষোভ প্রশমনে ও ন্যায্য প্রত্যাশা পূরণে দ্রুত সিদ্ধান্ত জরুরি।
সংগঠনের উপস্থাপিত মূল তিন দাবি— সচিবালয় ভাতা, নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন ও সচিবালয় রেশন ভাতা প্রবর্তন।
স্মারকলিপিতে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়, চলতি ডিসেম্বরের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি এবং আগামী ১ জানুয়ারির মধ্যে গেজেট প্রকাশ না হলে ১০ জানুয়ারি থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) অর্থ উপদেষ্টা বরাবর সংগঠনের মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদের পাঠানো এক স্মারকলিপিতে এ কথা জানানো হয়।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গঠিত জাতীয় বেতন কমিশন-২০২৫ নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের দীর্ঘ প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু সুপারিশ চূড়ান্তকরণ পর্যায়ে গিয়ে এক ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে, যা ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নের পক্ষে অনুকূল নয়।
সংগঠনটি দাবি করে, বিদ্যমান ২০টি গ্রেড ভেঙে ১০টি ধাপে পুনর্গঠন করে ১:৪ অনুপাতে বেতন কাঠামো নির্ধারণ করতে হবে। এতে দীর্ঘদিনের বেতন বৈষম্য দূর হবে।
স্মারকলিপিতে আরও বলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও জীবনযাত্রার ব্যয় লাগামহীনভাবে বাড়ায় নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীরা মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। বেতন কমিশনের রিপোর্ট বাস্তবায়নে দেরি হওয়ায় কর্মচারীদের মধ্যে তীব্র হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে।
স্মারকলিপিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করে বলা হয়, ক্ষোভ প্রশমনে ও ন্যায্য প্রত্যাশা পূরণে দ্রুত সিদ্ধান্ত জরুরি।
সংগঠনের উপস্থাপিত মূল তিন দাবি— সচিবালয় ভাতা, নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন ও সচিবালয় রেশন ভাতা প্রবর্তন।
স্মারকলিপিতে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়, চলতি ডিসেম্বরের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি এবং আগামী ১ জানুয়ারির মধ্যে গেজেট প্রকাশ না হলে ১০ জানুয়ারি থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
বিপি/আইএইচ
