৮১ বলে ১৪ চার ও ২৩ ছক্কায় ডাচ অধিনায়কের অপরাজিত ২২৯
স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত:১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:১১ পিএম
স্কট এডওয়ার্ডস। ছবি: সংগৃহীত
অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়ার গ্রেড ক্রিকেটে রীতিমতো তোলপাড় সৃষ্টি করেছেন নেদারল্যান্ডস জাতীয় দলের অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস। আলটোনা স্পোর্টস ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে ক্লেনজো গ্রুপ শিল্ডের ডিভিশন ওয়ানের চতুর্থ রাউন্ডে উইলিয়ামস ল্যান্ডিং এসসির বিপক্ষে খেলতে নেমে মাত্র ৮১ বলে অপরাজিত ২২৯ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেছেন এই ডাচ উইকেটকিপার-ব্যাটার।
ইনিংসের শুরুতেই আক্রমণাত্মক ইঙ্গিত দেন এডওয়ার্ডস। প্রথম ওভারেই তুলে নেন ১১ রান। চতুর্থ ওভার থেকে শুরু হয় প্রকৃত বিধ্বংসী ব্যাটিং। ফাস্ট বোলিং অলরাউন্ডার প্রিন্স চৌহানের এক ওভারেই তিন বাউন্ডারি মেরে আরও গতি পান তিনি। মাত্র ২৩ বলেই পূর্ণ করেন ব্যক্তিগত অর্ধশতক।
১১তম ওভারে দলীয় সংগ্রহ ১৫০–এ পৌঁছালে এডওয়ার্ডস ছিলেন শতকের এক বল দূরে। ঠিক তখনই আউট হন ওপেনার ও মেলবোর্ন স্টার্সের সাবেক ক্রিকেটার ল্যাকলান ব্যাঙ্গস। তিন বল পর সিঙ্গেল নিয়ে তিন অঙ্কের ঘরে প্রবেশ করেন এডওয়ার্ডস।
গ্রেড ক্রিকেটের এসব ম্যাচ অফিসিয়াল টি–টোয়েন্টি হিসেবে গণ্য না হওয়ায় ইনিংসটি তার ক্যারিয়ারের প্রথম অফিসিয়াল টি–টোয়েন্টি সেঞ্চুরি হিসেবে ধরা হবে না। তবু তার ব্যাটিংয়ের ধারা থেমে থাকেনি।
১৭তম ওভারে পৌঁছে যান ১৫০ রানে। শেষ চার ওভারে হাঁকান ১৪টি বাউন্ডারি—যার মধ্যে ১২টিই ছক্কা! ১৬ ওভার শেষে দলীয় স্কোর ছিল ২১২/২। শেষে ইনিংস থামে ৩০৪/২ এ, যার মধ্যে ২২৯ রানই এসেছে এডওয়ার্ডসের ব্যাট থেকে। তার ইনিংসে ছিল ১৪ চার ও অবিশ্বাস্য ২৩ ছক্কা, স্ট্রাইক রেট ২৮২.৭১।
এটি যদি অফিসিয়াল টি–টোয়েন্টি ম্যাচ হতো, তবে ২০১৩ সালে ক্রিস গেইলের ১৭৫*–কেও বহু দূরে পেছনে ফেলতেন এডওয়ার্ডস। অফিসিয়াল টি–টোয়েন্টিতে তার সর্বোচ্চ এখনো ৯৯, এবং পেশাদার ক্রিকেটে তিনি এখনো শতকের দেখা পাননি।
এডওয়ার্ডসের দুর্ধর্ষ ইনিংসে বড় জয় তুলে নেয় আলটোনা। উইলিয়ামস ল্যান্ডিং অলআউট হয় মাত্র ১১৮ রানে, যা এডওয়ার্ডসের ব্যক্তিগত ইনিংসের চেয়েও কম। ছয় দলের টুর্নামেন্টে পয়েন্ট তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে আলটোনা। আর উইলিয়ামস ল্যান্ডিং আছে চতুর্থ স্থানে।
ইনিংসের শুরুতেই আক্রমণাত্মক ইঙ্গিত দেন এডওয়ার্ডস। প্রথম ওভারেই তুলে নেন ১১ রান। চতুর্থ ওভার থেকে শুরু হয় প্রকৃত বিধ্বংসী ব্যাটিং। ফাস্ট বোলিং অলরাউন্ডার প্রিন্স চৌহানের এক ওভারেই তিন বাউন্ডারি মেরে আরও গতি পান তিনি। মাত্র ২৩ বলেই পূর্ণ করেন ব্যক্তিগত অর্ধশতক।
১১তম ওভারে দলীয় সংগ্রহ ১৫০–এ পৌঁছালে এডওয়ার্ডস ছিলেন শতকের এক বল দূরে। ঠিক তখনই আউট হন ওপেনার ও মেলবোর্ন স্টার্সের সাবেক ক্রিকেটার ল্যাকলান ব্যাঙ্গস। তিন বল পর সিঙ্গেল নিয়ে তিন অঙ্কের ঘরে প্রবেশ করেন এডওয়ার্ডস।
গ্রেড ক্রিকেটের এসব ম্যাচ অফিসিয়াল টি–টোয়েন্টি হিসেবে গণ্য না হওয়ায় ইনিংসটি তার ক্যারিয়ারের প্রথম অফিসিয়াল টি–টোয়েন্টি সেঞ্চুরি হিসেবে ধরা হবে না। তবু তার ব্যাটিংয়ের ধারা থেমে থাকেনি।
১৭তম ওভারে পৌঁছে যান ১৫০ রানে। শেষ চার ওভারে হাঁকান ১৪টি বাউন্ডারি—যার মধ্যে ১২টিই ছক্কা! ১৬ ওভার শেষে দলীয় স্কোর ছিল ২১২/২। শেষে ইনিংস থামে ৩০৪/২ এ, যার মধ্যে ২২৯ রানই এসেছে এডওয়ার্ডসের ব্যাট থেকে। তার ইনিংসে ছিল ১৪ চার ও অবিশ্বাস্য ২৩ ছক্কা, স্ট্রাইক রেট ২৮২.৭১।
এটি যদি অফিসিয়াল টি–টোয়েন্টি ম্যাচ হতো, তবে ২০১৩ সালে ক্রিস গেইলের ১৭৫*–কেও বহু দূরে পেছনে ফেলতেন এডওয়ার্ডস। অফিসিয়াল টি–টোয়েন্টিতে তার সর্বোচ্চ এখনো ৯৯, এবং পেশাদার ক্রিকেটে তিনি এখনো শতকের দেখা পাননি।
এডওয়ার্ডসের দুর্ধর্ষ ইনিংসে বড় জয় তুলে নেয় আলটোনা। উইলিয়ামস ল্যান্ডিং অলআউট হয় মাত্র ১১৮ রানে, যা এডওয়ার্ডসের ব্যক্তিগত ইনিংসের চেয়েও কম। ছয় দলের টুর্নামেন্টে পয়েন্ট তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে আলটোনা। আর উইলিয়ামস ল্যান্ডিং আছে চতুর্থ স্থানে।
বিপি/আইএইচ
