সচিবালয়ে আন্দোলন করা ৪ কর্মচারীকে হেফাজতে নিল পুলিশ
বাংলা পোস্ট প্রতিবেদক
প্রকাশিত:১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৫৮ পিএম
ছবি: বাংলা পোস্ট
সচিবালয়ে ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতার দাবিতে চলমান আন্দোলন থেকে অন্তত চার কর্মচারীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে ডিএমপি। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে তাদের নেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া কর্মচারীদের মধ্যে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের একাংশের সভাপতি মোহাম্মদ বাদিউল কবীরও রয়েছেন।
ডিএমপির ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি ডিভিশনের যুগ্ম কমিশনার সানা শামীনুর রহমান বলেন, সচিবালয় বন্ধের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। যারা অন দ্য স্পট আইন ভঙ্গ করেছে, যাচাই–বাছাইয়ের জন্য তাদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ভিডিও ফুটেজ দেখে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি জানান, সচিবালয় দেশের অন্যতম কেপিআই এলাকা এবং এখানে কোনো সভা–সমাবেশ বা মিছিলের অনুমতি নেই। গতকাল ও আজ বারবার বোঝানো সত্ত্বেও তারা প্রশাসনের কথা শোনেনি, উল্টো হুমকি–ধমকি অব্যাহত রেখেছে।
যুগ্ম কমিশনার বলেন, উপদেষ্টা ও সচিবের আশ্বাসের পরও আন্দোলনকারীরা কর্ণপাত করেনি। আজও একই পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইলে আমরা সময় দিয়ে সতর্ক করেছি—তবু তারা বেয়নী কর্মকাণ্ড চালিয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, যানবাহন চলাচল বন্ধ করা, পথচারীদের বিঘ্ন সৃষ্টি করা এবং প্রশাসনের কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা—কোনোটাই সহ্য করা হবে না। আইন ভঙ্গ করলে সে যেই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে।
সচিবালয় ভাতার দাবিতে বুধবার অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিনকে ৬ ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রেখেছিল কর্মচারীরা। এরপর ঐদিন রাত সাড়ে ৮টায় পুলিশের সহায়তায় তার দপ্তর ত্যাগ করেন। যদিও ইতিমধ্যে কর্মচারীদের দাবি মেনে নিয়েছিল সরকার। বৃহস্পতিবার ভাতার বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু প্রজ্ঞাপন না হওয়ায় বৃহস্পতিবার ৩টার পর আবারও সচিবালয়ে ৬ এবং ৭ নম্বর ভবনের মধ্যবর্তী বাদাম তলায় সমবেত হতে থাকেন কর্মচারীরা। এরপর তারা উস্কানিমূলক বক্তব্য দিতে থাকেন। রোববার থেকে সচিবালয় বন্ধ করে দেওয়ারও হুমকি দেন কর্মচারী নেতারা।
কর্মচারীরা সমবেত হওয়ার আগেই সতর্ক অবস্থান নেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশ ছাড়াও বিজিবি ও সেনাবাহিনী সদস্যরা অর্থ মন্ত্রণালয় থাকা ১১ নম্বর ভবনের সামনে সহ বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেন।
গ্রেপ্তার হওয়া কর্মচারীদের মধ্যে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের একাংশের সভাপতি মোহাম্মদ বাদিউল কবীরও রয়েছেন।
ডিএমপির ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি ডিভিশনের যুগ্ম কমিশনার সানা শামীনুর রহমান বলেন, সচিবালয় বন্ধের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। যারা অন দ্য স্পট আইন ভঙ্গ করেছে, যাচাই–বাছাইয়ের জন্য তাদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ভিডিও ফুটেজ দেখে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি জানান, সচিবালয় দেশের অন্যতম কেপিআই এলাকা এবং এখানে কোনো সভা–সমাবেশ বা মিছিলের অনুমতি নেই। গতকাল ও আজ বারবার বোঝানো সত্ত্বেও তারা প্রশাসনের কথা শোনেনি, উল্টো হুমকি–ধমকি অব্যাহত রেখেছে।
যুগ্ম কমিশনার বলেন, উপদেষ্টা ও সচিবের আশ্বাসের পরও আন্দোলনকারীরা কর্ণপাত করেনি। আজও একই পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইলে আমরা সময় দিয়ে সতর্ক করেছি—তবু তারা বেয়নী কর্মকাণ্ড চালিয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, যানবাহন চলাচল বন্ধ করা, পথচারীদের বিঘ্ন সৃষ্টি করা এবং প্রশাসনের কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা—কোনোটাই সহ্য করা হবে না। আইন ভঙ্গ করলে সে যেই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে।
সচিবালয় ভাতার দাবিতে বুধবার অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিনকে ৬ ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রেখেছিল কর্মচারীরা। এরপর ঐদিন রাত সাড়ে ৮টায় পুলিশের সহায়তায় তার দপ্তর ত্যাগ করেন। যদিও ইতিমধ্যে কর্মচারীদের দাবি মেনে নিয়েছিল সরকার। বৃহস্পতিবার ভাতার বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু প্রজ্ঞাপন না হওয়ায় বৃহস্পতিবার ৩টার পর আবারও সচিবালয়ে ৬ এবং ৭ নম্বর ভবনের মধ্যবর্তী বাদাম তলায় সমবেত হতে থাকেন কর্মচারীরা। এরপর তারা উস্কানিমূলক বক্তব্য দিতে থাকেন। রোববার থেকে সচিবালয় বন্ধ করে দেওয়ারও হুমকি দেন কর্মচারী নেতারা।
কর্মচারীরা সমবেত হওয়ার আগেই সতর্ক অবস্থান নেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশ ছাড়াও বিজিবি ও সেনাবাহিনী সদস্যরা অর্থ মন্ত্রণালয় থাকা ১১ নম্বর ভবনের সামনে সহ বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেন।
বিপি/আইএইচ
