টানা চতুর্থ দিনের মতো বন্ধ চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল


নিয়মিত পাঁচ-সাত হাজার মানুষের পদচারণায় সরগরম থাকা জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে এখন পিনপতন নীরবতা। হাসপাতালটির প্রধান দুটি ফটক বন্ধ। ভেতরে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ। সকাল থেকে হাসপাতালটিতে সেবা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনরা ফিরে যাচ্ছেন।
শনিবার জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে গিয়ে সরেজমিনে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বপন নামের একজন তার ছেলে আলামিনকে নিয়ে এসেছেন। প্রধান ফটকের সামনে কিছুক্ষণ থেকে চলে গেছেন।
জানা গেছে, হাসপাতালটির সব সেবা কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ভেতরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত শতাধিক যোদ্ধা অবস্থান করছেন। শুধু তাদের রান্নার জন্য দু-একজন লোক আছে। এর বাইরে হাসপাতালের কোনো স্টাফ নেই।
উল্লেখ্য, গেল বুধবার নিরাপত্তার দাবিতে হাসপাতালটির চিকিৎসক নার্স কর্মকর্তা কর্মচারীদের কর্মবিরতি কর্মসূচিতে হামলা করে জুলাই গণআন্দোলনের আহত যোদ্ধারা। এতে চিকিৎসকসহ ১৫ জন স্টাফ আহত হন। আতঙ্কে হাসপাতাল ছাড়েন চিকিৎসক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এরপর থেকে হাসপাতালটির দখল নিয়ে আছেন জুলাই যোদ্ধারা।