মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শোক


বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সাবেক সভাপতি,দৈনিক আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মা, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগমের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ-বিএসপিপি। আজ রবিবার ,জুলাই ৬ , ২০২৫ বিএসপিপি'র আহবায়ক প্রফেসর ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন ও সদস্য সচিব সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরী এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ শোক প্রকাশ করেন।
শোক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ছয় দশকের বেশি সময় ধরে মাহমুদা বেগম শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত থেকে একটা শিক্ষিত জাতি গঠনে অসামান্য অবদান রেখে গেছেন।তাঁর মৃত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হলো।
পেশাজীবী নেতৃদ্বয় বলেন, এই মহিয়সী নারীও বিগত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের হাত থেকে রেহাই পান নি। শুধু সত্যনিষ্ঠ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের রত্নগর্ভা মা হওয়ার কারণে তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি ও মানষিক নির্যাতন করা হয়।মামলা মাথায় নিয়ে আজ তাঁকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে।
শোক বার্তায় পেশাজীবী নেতৃদ্বয় মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকার্ত পরিবারবর্গ, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আজ রোববার ভোর সোয়া পাঁচটায় রাজধানীর মগবাজার ইনসাফ বারাকাহ কিডনি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে মাহমুদা বেগমের বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। তিনি বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন।
অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগম দৈনিক আমার দেশ পাবলিকেশন্সের ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। কর্মজীবনে তিনি চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজ, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ, তিতুমীর কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের বাংলার শিক্ষক ছিলেন।
তিনি একমাত্র ছেলে মাহমুদুর রহমান, পুত্রবধু ফিরোজা মাহমুদ এবং ছোট বোন মনিরা মাহমুদসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী ও ছাত্র-ছাত্রী রেখে গেছেন।