বিসিবির দেওয়া 'টেস্ট ক্রিকেটারের' তকমাই কাল হলো শাদমানের!
বাংলা পোস্ট প্রতিবেদক
ঢাকা
প্রকাশিত:০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৬ পিএম
ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) গত মৌসুমেই চারশর বেশি রান করেছিলেন শাদমান ইসলাম। সেই সাথে সবশেষ জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) টি-টোয়েন্টির প্রথম সেঞ্চুরিয়ানও তিনি। আশা ছিল এই দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জোরে তিনি জায়গা করে নেবেন দেশের সবচেয়ে বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কোনো দলে।
তবে ১৬৫ স্ট্রাইকরেটে শর্টার ফরম্যাটে ক্রিকেট ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলেও বিপিএলের নিলামে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর নজর কাড়তে ব্যর্থ হয়েছেন জাতীয় দলের বাঁহাতি ওপেনার শাদমান ইসলাম।
শর্টার ফরম্যাটের সাম্প্রতিক সময়কার পারফরম্যান্স শাদমানকে আশা দেখাচ্ছিল বিপিএলে খেলার। কিন্তু সেই আশায় রীতিমতো 'গুড়েবালি' দেয় বোর্ডের দেওয়া 'টেস্ট ক্রিকেটার' তকমা।
সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে শাদমান বলেন, 'যদি আমাকে মনে করত খেলার যোগ্য, তাহলে তো অবশ্যই আমাকে ড্রাফটে নিত। বিসিবিকে বলব, কাউকে যেন টেস্ট ক্রিকেটারের তকমা না দেয়।'
শাদমান যে পারফর্ম করার চেষ্টা করেছেন তার প্রমাণ কিন্তু মেলে সবশেষ এনসিএলেও। ১৫১.১৮ স্ট্রাইকরেটে ৬ ম্যাচে তার ব্যাট থেকে এসেছে ১৯২ রান। একইসাথে ৬১ বলে ১০১ রানের ইনিংসে ঘুচিয়েছেন টুর্নামেন্টের সেঞ্চুরিখরাও।
শাদমানের মতোই মুমিনুল হকের গায়েও টেস্ট ক্রিকেটারের তকমা। তাকে তো রীতিমতো গণ্যই করা হয় টেস্ট স্পেশালিস্ট হিসেবে। এবারের নিলামে শুরুতে দল পাননি মুমিনুলও। তবে দ্বিতীয় দফায় এই সাবেক অধিনায়ককে দলে নিয়েছে সিলেট টাইটান্স। কিন্তু ভাগ্য সুপ্রসন্ন হয়নি শাদমানের জন্য।
এক বুক আক্ষেপ থাকলেও ২০১৭-১৮ মৌসুমের পর বিপিএলে দল না পাওয়া শাদমান হাল ছাড়ছেন না এখনই। আশায় বুক বাঁধছেন আসন্ন আসরে হয়তো ভাগ্য খুলবে তার। ডেডলক ভেঙ্গে জায়গা হবে কোনো না কোনো দলে।
শাদমান বলেন, 'সবশেষ যে এনসিএল টি-টোয়েন্টি হলো বা প্রিমিয়ার লিগ ছিল, ওখানে আমি চেষ্টা করেছি পারফর্ম করার। কারণ পারফর্ম করলে অবশ্যই আপনার সম্ভাবনা থাকে বিপিএলে চান্স আসার। হয়নি, দেখা যাক পরবর্তী বার।'
টেস্টে জাতীয় দলের নিয়মিত ওপেনার এখন শাদমান। নিয়মিত পাচ্ছেন রান। তবে সাদা বলে জাতীয় দলের জন্য কখনোই তাকে বিবেচনা করা হয় না। নামের সঙ্গে তাই না চাইতেও টেস্ট স্পেশালিস্ট তকমা জড়িয়ে গেছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতেও দল পাওয়া নিয়ে চিন্তায় থাকতে হয় তাকে। আর তার একেবারে জ্বলজ্বলে দৃষ্টান্ত দেখা গেল বিপিএলের নিলামেই।
তবে ১৬৫ স্ট্রাইকরেটে শর্টার ফরম্যাটে ক্রিকেট ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলেও বিপিএলের নিলামে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর নজর কাড়তে ব্যর্থ হয়েছেন জাতীয় দলের বাঁহাতি ওপেনার শাদমান ইসলাম।
শর্টার ফরম্যাটের সাম্প্রতিক সময়কার পারফরম্যান্স শাদমানকে আশা দেখাচ্ছিল বিপিএলে খেলার। কিন্তু সেই আশায় রীতিমতো 'গুড়েবালি' দেয় বোর্ডের দেওয়া 'টেস্ট ক্রিকেটার' তকমা।
সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে শাদমান বলেন, 'যদি আমাকে মনে করত খেলার যোগ্য, তাহলে তো অবশ্যই আমাকে ড্রাফটে নিত। বিসিবিকে বলব, কাউকে যেন টেস্ট ক্রিকেটারের তকমা না দেয়।'
শাদমান যে পারফর্ম করার চেষ্টা করেছেন তার প্রমাণ কিন্তু মেলে সবশেষ এনসিএলেও। ১৫১.১৮ স্ট্রাইকরেটে ৬ ম্যাচে তার ব্যাট থেকে এসেছে ১৯২ রান। একইসাথে ৬১ বলে ১০১ রানের ইনিংসে ঘুচিয়েছেন টুর্নামেন্টের সেঞ্চুরিখরাও।
শাদমানের মতোই মুমিনুল হকের গায়েও টেস্ট ক্রিকেটারের তকমা। তাকে তো রীতিমতো গণ্যই করা হয় টেস্ট স্পেশালিস্ট হিসেবে। এবারের নিলামে শুরুতে দল পাননি মুমিনুলও। তবে দ্বিতীয় দফায় এই সাবেক অধিনায়ককে দলে নিয়েছে সিলেট টাইটান্স। কিন্তু ভাগ্য সুপ্রসন্ন হয়নি শাদমানের জন্য।
এক বুক আক্ষেপ থাকলেও ২০১৭-১৮ মৌসুমের পর বিপিএলে দল না পাওয়া শাদমান হাল ছাড়ছেন না এখনই। আশায় বুক বাঁধছেন আসন্ন আসরে হয়তো ভাগ্য খুলবে তার। ডেডলক ভেঙ্গে জায়গা হবে কোনো না কোনো দলে।
শাদমান বলেন, 'সবশেষ যে এনসিএল টি-টোয়েন্টি হলো বা প্রিমিয়ার লিগ ছিল, ওখানে আমি চেষ্টা করেছি পারফর্ম করার। কারণ পারফর্ম করলে অবশ্যই আপনার সম্ভাবনা থাকে বিপিএলে চান্স আসার। হয়নি, দেখা যাক পরবর্তী বার।'
টেস্টে জাতীয় দলের নিয়মিত ওপেনার এখন শাদমান। নিয়মিত পাচ্ছেন রান। তবে সাদা বলে জাতীয় দলের জন্য কখনোই তাকে বিবেচনা করা হয় না। নামের সঙ্গে তাই না চাইতেও টেস্ট স্পেশালিস্ট তকমা জড়িয়ে গেছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতেও দল পাওয়া নিয়ে চিন্তায় থাকতে হয় তাকে। আর তার একেবারে জ্বলজ্বলে দৃষ্টান্ত দেখা গেল বিপিএলের নিলামেই।
বিপি/এনএ/আইএইচ
