রিশাদ-ফিজ নৈপুণ্য অল্পতেই আটকে গেল আয়ারল্যান্ড
স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত:০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৪ পিএম
সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিং নেমে ঝড়ো সূচনা করেছিল আয়ারল্যান্ড। ইনিংসের শুরুতেই পল স্টার্লিং ও টিম টেক্টর মাত্র ৪ ওভারেই ৩৮ রান তুলে বড় সংগ্রহের ইঙ্গিত দেন। তবে টেক্টরকে ফিরিয়ে আয়ারল্যান্ডের রানের গতিতে প্রথম বার লাগাম টানেন শরিফুল ইসলাম।
এরপর একে একে আঘাত হানেন মোস্তাফিজুর রহমান ও রিশাদ হোসেন। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি আইরিশরা। স্টার্লিং চেষ্টা করলেও বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত ও আক্রমণাত্মক বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে ব্যর্থ হন অতিথিরা।
শেষ পর্যন্ত ১৯.৫ ওভারে মাত্র ১১৭ রানে অলআউট হয় আয়ারল্যান্ড।
এরপর একে একে আঘাত হানেন মোস্তাফিজুর রহমান ও রিশাদ হোসেন। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি আইরিশরা। স্টার্লিং চেষ্টা করলেও বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত ও আক্রমণাত্মক বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে ব্যর্থ হন অতিথিরা।
শেষ পর্যন্ত ১৯.৫ ওভারে মাত্র ১১৭ রানে অলআউট হয় আয়ারল্যান্ড।
এদিন পল স্টার্লিং ও টিম টেক্টরের ওপেনিং জুটি দারুন শুরু এনে দিয়েছিল আয়ারল্যান্ডকে। শেখ মেহেদীর করা ইনিংসের প্রথম ওভারেই চড়াও হন স্টার্লিং। ৩ চারে সেই ওভারে তোলেন ১৩ রান। চতুর্থ ওভারে লিটন বল তুলে দিয়েছিলেন শরিফুলের হাতে। সেই ওভারের তৃতীয় থেকে পঞ্চম বলে দুটি চার ও ১টি ছক্কা হাঁকান টেক্টর। ওভারের শেষ বলটায় শরিফুল নেন মধুর প্রতিশোধ। স্লোয়ারে পরাস্ত টিম টেক্টর বোল্ড। আউট হওয়ার আগে ১০ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ১৭ রান করেন তিনি।
স্টার্লিং ঝড় অবশ্য তখনও অব্যাহত। পরের ওভারে সাইফউদ্দিনকে হা৬কান ছক্কা। হ্যারি টেক্টরও মারেন চার। ষষ্ঠ ওভারে বল হাতে নিয়েই ম্যাজিক দেখান মোস্তাফিজ। ৫ রান করা টেক্টরকে দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন।
এরপরই খেই হারায় আইরিশরা। আসা-যাওয়ার মিছিলে যোগ দেয় আইরিশরা। দলীয় ৭৩ রানে আউট হয়ে যান স্টার্লিংও। রিশাদের বলে আউট হওয়ার আগে ২৭ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৮ রান করেন আইরিশ অধিনায়ক। এরপর দুই অঙ্কের রান করতে পেরেছেন শুধু জর্জ ডকরেল (২৩ বলে ১৯) ও গ্যারেথ ডেলানি (১২ বলে ১০)।
এদিন দারুণ এক কীর্তি গড়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। পাঁচটি ক্যাচ নিয়ে আউটফিল্ড ফিল্ডার হিসেবে এক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে সর্বোচ্চ ক্যাচের বিশ্বরেকর্ড ছুঁয়েছেন এই বাঁহাতি। বাংলাদেশের হয়ে এর আগে ১১জন এক ম্যাচে ৩ ক্যাচ নেয়ার কীর্তি গড়েছিলেন।
মোস্তাফিজ ৩ ওভারে ১১ রান দিয়ে ৩ উইকেট শিকার করেছেন। ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে রিশাদও ৩ উইকেট নিয়েছেন। শরিফুল ২টি এবং শেখ মেহেদী ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ১টি করে উইকেট পেয়েছেন।
স্টার্লিং ঝড় অবশ্য তখনও অব্যাহত। পরের ওভারে সাইফউদ্দিনকে হা৬কান ছক্কা। হ্যারি টেক্টরও মারেন চার। ষষ্ঠ ওভারে বল হাতে নিয়েই ম্যাজিক দেখান মোস্তাফিজ। ৫ রান করা টেক্টরকে দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন।
এরপরই খেই হারায় আইরিশরা। আসা-যাওয়ার মিছিলে যোগ দেয় আইরিশরা। দলীয় ৭৩ রানে আউট হয়ে যান স্টার্লিংও। রিশাদের বলে আউট হওয়ার আগে ২৭ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৮ রান করেন আইরিশ অধিনায়ক। এরপর দুই অঙ্কের রান করতে পেরেছেন শুধু জর্জ ডকরেল (২৩ বলে ১৯) ও গ্যারেথ ডেলানি (১২ বলে ১০)।
এদিন দারুণ এক কীর্তি গড়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। পাঁচটি ক্যাচ নিয়ে আউটফিল্ড ফিল্ডার হিসেবে এক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে সর্বোচ্চ ক্যাচের বিশ্বরেকর্ড ছুঁয়েছেন এই বাঁহাতি। বাংলাদেশের হয়ে এর আগে ১১জন এক ম্যাচে ৩ ক্যাচ নেয়ার কীর্তি গড়েছিলেন।
মোস্তাফিজ ৩ ওভারে ১১ রান দিয়ে ৩ উইকেট শিকার করেছেন। ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে রিশাদও ৩ উইকেট নিয়েছেন। শরিফুল ২টি এবং শেখ মেহেদী ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ১টি করে উইকেট পেয়েছেন।
বিপি/আইএইচ
